পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

মার্ক্সবাদের অনুশীলন ও অনুসরণকারীদের অনেকেরই বোধ হয় জানা নেই, ১৯৯০-এর দশক থেকে মার্ক্স এঙ্গেলসের সমগ্র রচনাবলি (Marx-Engels Gesamtausgabe, MEGA) প্রকাশের সাম্প্রতিক প্রকল্পের অঙ্গ হিসাবে মার্ক্সের চিন্তাধারার সঙ্গে এঙ্গেলস প্লেখানভ লেনিন স্তালিন প্রমুখ সমস্ত মার্ক্স-উত্তর মার্ক্সবাদীদের চিন্তাভাবনার একটা বিরোধ দেখানোর একটা ভুবন জোড়া প্রয়াস শুরু হয়েছে। এই প্রকল্প যদি সফল হয় তবে গত প্রায় ১৮০ বছরের মার্ক্সবাদী রাজনীতি চর্চা এবং বিপ্লবের ইতিহাস সম্পূর্ণ অমার্ক্সবাদী বলে পরিত্যাগ করতে হবে। সুতরাং আমরা যারা মার্ক্সবাদের মার্ক্স উত্তর ধারাবাহিকতায় আস্থা রাখি, তাঁদের এই ব্যাপারে খোঁজখবর রাখতে হবে এবং প্রয়োজন মতো বিতর্কে অংশগ্রহণও করতে হবে। পিটার হুডিস নামক আরও একজন বুদ্ধিজীবীর ২০০৪ সালে প্রকাশিত একটি প্রবন্ধের উপরে আমি কয়েক দিন আগে কিছু সমালোচনামূলক বক্তব্য লেখার পরেই আর একটি সাম্প্রতিক রচনার সন্ধান পেলাম। নীচে তার সম্পর্কেই দুচার কথা।

Read more


বন্ধুবান্ধবরা একজায়গায় হলে কোনও না কোনও সময় ভূতের গল্প কখনও না কখনও করেনি, এটা কখনো হয়নি। সুরমা, সবিতারাও করেছিল। তখন তাদের উচ্ছ্বল কলেজ জীবন। সেদিন মানে সেই সন্ধ্যায় হস্টেলে আড্ডাটা একেবারে জমে ক্ষীর হয়ে উঠেছিল।

Read more


মানব স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকারক প্রভাবের কারণে ১৯৯৩ সাল থেকে ভারত সরকার এ্যাসবেস্টস খনন নিষিদ্ধ করেছে। তবু এটি এখনও ক্রাইসোটাইল এ্যাসবেস্টস আমদানি এবং ব্যবহারের অনুমতি দেয়, যা হোয়াইট এ্যাসবেস্টস নামেও পরিচিত, মূলত নির্মাণ উদ্দেশ্যে যেমন এ্যাসবেস্টস-সিমেন্ট ছাদ এর জন্য।

Read more


এই ঔরঙ্গজেব সংক্রান্ত বিতর্ক শুধু আরএসএস বা বিজেপির মস্তিষ্কপ্রসূত নয়। যে কোনো ক্ষমতাবান রাষ্ট্রশক্তির কাছে, বিশেষত পশ্চিমের ক্ষমতার কাছে ঔরঙ্গজেব ছিলেন বিপদজনক। ঔরঙ্গজেব সহ গোটা মুঘল যুগকে অস্বীকার করার মধ্য দিয়ে আসলে ভারতের সবচেয়ে গৌরব জনক যুগ কে অস্বীকার করার অপচেষ্টা। এমন এক যুগ যখন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ভারত হয়েছিল বিশ্বের সমৃদ্ধতম অঞ্চল। মুঘল যুগের পর থেকেই এই গৌরবের অস্তগামিতা শুরু হয়।

Read more


শাসক শ্রেণীর প্রোপাগান্ডায় রাষ্ট্রযন্ত্রে যখন 'আইনি' ও 'বেআইনি' এবং দেশদ্রোহিতার প্রসঙ্গ উঠে আসে তখন এদেশের মাটির চরিত্র, ইতিহাসকে প্রশ্ন করতে হয়, কারা এসবের বিরুদ্ধে কাজ করে আসছে? কারা আদতে দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে? আদপে দেশের মাটির বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে, যারা দেশের ইতিহাসের বিরুদ্ধে কাজ করছে, যারা দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করছে, এদেশের নির্বাচন পরিচালনা করছে, দেশের জনগণের সম্পদ লুঠ করছে, তারাই যে প্রকৃত দেশদ্রোহী, এ কথা একটি নিষ্পাপ শিশুও বোঝে।

Read more


সম্প্রতি ইলন মাস্ক সামাজিক নিরাপত্তাকে "সবচেয়ে বড় পঞ্জি স্কিম" বলে অভিহিত করেছেন এবং ভুল তথ্য ছড়িয়েছেন যে মৃত শতবর্ষীরা এখনো সামাজিক নিরাপত্তার সুবিধা পাচ্ছেন। তবে, সরকারি কর্তৃপক্ষ এই দাবিগুলো নাকচ করেছে। রিপাবলিকানরাও মাস্কের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন এবং বলেছেন যে সামাজিক নিরাপত্তা, মেডিকেয়ার বন্ধের কোনো পরিকল্পনা নেই। মাস্কের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টেসলা ও তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হামলার ঘটনা বেড়েছে।

Read more

by আশিস গুপ্ত | 25 March, 2025 | 620 | Tags : Elon Musk Tesla Doge


একদিকে সাম্প্রদায়িক বিজেপির ফ্যাসিবাদী উত্থানকে ঠেকাতে ভোটারদের একাংশ তৃণমূলের দিকে গেছে, অন্যদিকে আঞ্চলিক স্তরে তৃণমূলের লুম্পেনরাজকে ঠেকাতে ভোটারদের একাংশ গেছে বিজেপির দিকে। তৃণমূলের আঞ্চলিক লুম্পেনরাজের বিরুদ্ধে জনমতকে মুসলিম বিরোধী জনমতে পরিবর্তিত করতে বিজেপি সচেষ্ট। এখন তাহলে কী উপায়? সন্ধান করলেন সৌম্য মণ্ডল

Read more


আব্দুল হক তাহলে সত্যিই মারা গেছেন। কে যেন বলল "লাশের মুখটা একটু খুলে দাও"। লাশ কথাটা তাঁর মৃত্যুকে যেন প্রত্যয়িত করল, হক সাহেব নিশ্চিন্ত হলেন এই ভেবে যে, আবার তিনি সালেহার পাশে গিয়ে শুতে পারবেন।

Read more


আরএসএস - বিজেপি'র সব মিথ্যার পর্দাফাস করে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে 'গ্রক' (Grok)! যে কাজ ভারতের গোদি মিডিয়া করেনা, আর নির্ভীক ইউটিউবরাও করতে পারেননা সাধ্য ও সামর্থ্যের অভাবে, সেই কাজই অনায়াসে, মজার ছলে, টুইটার তথা এক্স (X) নামক সমাজমাধ্যমে করে চলেছে গ্রক - যেটি আসলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) দ্বারা পরিচালিত চ্যাট বট, মানে রোবট। এবার সেই গ্রকের সাথেই, ভোটার আইডি'র সঙ্গে আধার সংযোগ নিয়ে, বিশদে কথা হল বিজ্ঞাপন ও মার্কেটিং কমিউনিকেশন পরামর্শদাতা এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুশোভন চৌধুরী'র। ওই কথোপকথনের সূত্র ধরেই ভবিষ্যতের ভূত হিসাবে বেরিয়ে এল এমন সব তথ্য যা জানলে খুব সহজেই বোঝা যাবে কেন EPIC + Aadhaar হলে প্রত্যেক ভারতবাসীর EPICHAAR হবে। তাই, আধারের আঁধারে পথ হারিয়ে যদি নিজের সর্বনাশ না চান, পড়ুন, এবং অন্যকেও পড়ান, নিচের চ্যাটটি / লেখাটি:

Read more


মুক্ত বাণিজ্যের দিন শেষ - শুরু হ'ল বাণিজ্য যুদ্ধ। ট্রাম্প, মেক্সিকো এবং কানাডার উপর শুল্ক আরোপ করতে গিয়ে পাঁচটি পরস্পরবিরোধী - যুক্তি দেখিয়েছেন। সেই যুক্তিগুলো কী, আর তার অন্তসারশূন্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন দেবাশিস মিথিয়া

Read more


মোঘলরা কেন তুঘলক খিলজি উত্তর ভারতের হর্ষবর্ধন সহ হিন্দু রাজারা বরাবর দাক্ষিণাত্যে গিয়ে ল্যাজেগোবরে হয়েছেন। শিবাজির মারাঠা রাষ্ট্রের শক্তিশালী সামাজিক ভিত্তি আছে যা মূলত ভাষা ভিত্তিক, একপেশে ধর্মভিত্তিক নয়। ঔরঙ্গজেবও তা জানতেন বলেই মারাঠাদের মোঘল শিবিরের সহযোগী করেছিলেন। শিবাজিকেও সহযোগী চেয়েছিলেন। শিবাজির ছিল স্বাধীনচেতা মনোভাব প্রসূত মূলত স্থানীয় ভাষা ভিত্তিক তুকারাম প্রভাবিত মারাঠা রাষ্ট্রের ভাবনা। আজ আবার ঔরঙ্গজেবের ইতিহাস জানা জরুরি।

Read more


ন্যাকের খাতায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎকৃষ্টতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ওঠার কথাই নয়। বিশেষত তার মানের কাছে কোনো আপোষ ধোপে টেকে না। এ হেন বিশ্ববিদ্যালয় যখন অশান্ত হয়ে ওঠে একটি সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে এবং তাতে রাষ্ট্র তার ক্ষমতা প্রদর্শনের ক্ষেত্র হিসাবে নিজের আধিপত্যকামী মনোভাবকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরে রক্তে ভেজায় প্রতিষ্ঠানের মাটিকে তখনই একরাশ প্রশ্নের জন্ম হয়।

Read more


আমি অহনা। শারীরিক ও মানসিকভাবে ভীষণ নির্যাতিতা ছিলাম আমার মায়ের কাছে। তবুও এত কষ্টের মধ্যে আমি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসতাম। স্বপ্ন যে সত্যি হবেই এমনও নয়, তবুও !! আমার চোখের সবাই খুব প্রশংসা করতো। বড় বড় দুটি ডাগর চোখ। সেই চোখে অনেক স্বপ্ন সাজিয়েছিলাম সৈকতকে নিয়ে। সৈকত আমার স্বামী। এক সন্ধ্যের বিপর্যয় আমার সমস্ত স্বপ্নকে গুঁড়িয়ে দিলো.....

Read more


গতবছর আন্তর্জাতিক নারীদিবসের পরেরদিন সামজমাধ্যমের দৌলতে দেখলাম কোনো-কোনো নারী শিবলিঙ্গে জল ঢালবে বলে উপবাস না করলে, অন্য নারীরা কী নির্মম মন্তব্য ছুঁড়ে দিয়েছেন। আরও আছে, টিভি সিরিয়ালগুলোর বিষয়বস্তুর দিকে তাকালে দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নারী কর্তৃক নারীর প্রতি বিবিধ সাংসারিক যাতনার চিত্রই সেখানে প্রাধান্য পেয়েছে, এবং সান্ধ্যকালীন বিনোদনে বেশিরভাগ নারীই তার মুগ্ধ দর্শক। আন্তর্জাতিক নারী দিবসের পরে উঠে আসে কিছু প্রশ্ন।

Read more


ভারতের সংবিধান রচনায় তার যুক্তরাষ্ট্রীয় চরিত্রের বদলে কেন্দ্রিকতার প্রাধান্যের কারণেই দেশভাগ এড়ানো যায়নি। সংবিধান রচনা স্বাধীনতাপ্রাপ্তি ও দেশভাগের অনেক আগেই কংগ্রেস-লীগ এর অন্তরবর্তীকালীন-সরকারের অধীনেই শুরু হয়। তাই সমস্ত দায়িত্ব বর্তায় জাতীয় নেতাদের ওপরেই। মুসলিম সম্প্রদায় সম্বন্ধে ভ্রান্ত ধারণা ও সৈন্যবাহিনীতে মুসলিমদের "জন-সংখ্যার তুলনায় অধিক উপস্থিতি" সংক্রান্ত ভুল তথ্যের কারণে নেতারা সন্দিগ্ধ ছিলেন। দেশভাগ রুখতে তাঁরা তাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন না।ফেডারেল কাঠামো সম্পন্ন উপযুক্ত সংবিধানের নমুনার অভাব কিন্তু ছিল না। দেশভাগ ও তার পরবর্তী বিভীষিকা এড়ানো অবশ্যই সম্ভব ছিল।

Read more


কুম্ভ মেলা বলুন মহা কুম্ভ বলুন, অমৃত খোঁজা বলুন, পাপ স্খলন বা পুণ্য অর্জন তো হলো, কিন্তু বেশ কিছু প্রশ্ন তো থেকেই গেল। সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর কে দেবে? কেন্দ্রীয় সরকার না যোগী আদিত্যনাথ?

Read more


সেদিন আমি আপিসে যাইনি। বাড়িতে বসে বসে এটা সেটা পড়ছিলাম , দেখছিলাম । কম্পিউটারে নাড়াচাড়া করে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড উথাল পাথাল করে ফেলছিলাম । বাড়িতে বসে বসে আরকি বা করার থাকতে পারে । সেই দিনটা মাসের প্রথম ছিল কিনা মনে পড়ছে না ।

Read more


আন্দোলনও আজ বিক্রি হচ্ছে, চোখের সামনে বিক্রি হচ্ছে আন্দোলনের মুখেরা, আরও একঝাঁক এলিট মুখ নিজের দিকে আলো ফেলার আপ্রাণ চেষ্টায় হাঁসফাঁস করতে করতে, ইঁদুর দৌড়ে জয়ী হতে না পেরে বিপর্যস্ত। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে লিঙ্গ সাম্যের প্রশ্ন নিয়ে নতুন করে ভেবে দেখা বোধহয় সত্যিই খুব জরুরি। বাংলার সর্বোচ্চ কর্পোরেট মিডিয়া আজ শিলমোহর দিচ্ছে আন্দোলনকে, আলোর সেই মুখকে সেরার সেরা ঘোষণা করে। দুর্ভাগ্যের বিষয় আন্দোলনের মূল আশু লক্ষ তিলোত্তমার ন্যায়বিচার এবং দীর্ঘস্থায়ী লিঙ্গ সাম্যের প্রশ্ন যেন এই ইঁদুর দৌড়ের মাঝে পড়ে ক্রমশ আরো বিলীন হওয়ার দিকে।

Read more


সহমনের সম্পাদকমন্ডলী ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার একশো বছর : ফিরে দেখা লেখাটি নিয়ে বিতর্ক চেয়েছিল, সেই কারণেই সুশোভন মুখোপাধ্যায়ের লেখাটির একটি সমালোচনা প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই লেখাটির লেখক ছিলেন দেবজিৎ ভট্টাচার্য। আজ আরও একটি লেখা প্রকাশ করা হলো। এটাই এই বিষয়ের শেষ লেখা। এই লেখার শেষে দেবজিৎ ভট্টাচার্যের লেখাটির সূত্রও থাকলো।

Read more


একশো বছর ধরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ যেমন স্ফীত কলেবর, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি ঠিক ততটাই ক্ষীণ, কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি। প্রয়োজন নির্মোহ বিশ্লেষণ।

Read more


বারুইপুরের চম্পাহাটি নীলমণিকর বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা চরিত্রা দাশগুপ্ত ছাত্রছাত্রীদের মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে বই-খাতা ছিঁড়ে উল্লাস করার প্রসঙ্গে এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিকে তিনি বলেন, "আধুনিকতার এই যুগে শিক্ষার প্রতি যেন শ্রদ্ধাটাই চলে গিয়েছে অনেক পড়ুয়ার। মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের দুনিয়ায় বইয়ের গুরুত্ব কমেছে। বই পড়ে জানার আগে ছাত্রছাত্রীদের একাংশ গুগল সার্চ করে প্রশ্নের উত্তর জানতেই বেশি উৎসাহী। স্বভাবতই বইয়ের প্রতি আগের মতো আগ্রহ থাকছে না।"

Read more


বাড়ির সামনে দাঁড়ানো টোটোটার দিকে ভুরু কুঁচকে তাকালো বিনোদ । প্রতিদিনই এইসময় এখানে দাঁড় করানো থাকে টোটোটা । ইচ্ছে করে , এক লাথি মেরে পাশের পুকুরে ফেলে দিতে । মনে মনে বিড়বিড় করে বিনোদ । সন্তর্পণে নিজের আশপাশটা দেখে নেয় । ঘরের ভেতর থেকে সীমার গলা খাঁকারির আওয়াজ শোনা যায় । বিনোদ চটপট বারান্দায় রাখা ইজিচেয়ারটায় চোখ বুজে শুয়ে পড়ল । চোখ বুজলেও মনের ভেতর কিন্তু টোটো আর টোটোর মালিক শান্তনু ভেসে বেড়ায়।

Read more


মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে বেশ কিছু জায়গায় ছাত্রদের দেখা গেল বইপত্র ছিঁড়ে ফেলতে, কিন্তু কী কারণে ছাত্ররা এই আচরণ করছে, তা কি আমরা কোনও সময়ে ভেবে দেখেছি ? এক ছাত্রের খোলা চিঠি, সেই কথাগুলোকেই আবার সামনে আনলো। ছাত্ররা কি তবে মুক্তি চাইছে, এই পড়াশুনা থেকে ? আসুন ভাবি, ভাবা প্র্যাক্টিস করি।

Read more