পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

ভারতের সংবিধান রচনায় তার যুক্তরাষ্ট্রীয় চরিত্রের বদলে কেন্দ্রিকতার প্রাধান্যের কারণেই দেশভাগ এড়ানো যায়নি। সংবিধান রচনা স্বাধীনতাপ্রাপ্তি ও দেশভাগের অনেক আগেই কংগ্রেস-লীগ এর অন্তরবর্তীকালীন-সরকারের অধীনেই শুরু হয়। তাই সমস্ত দায়িত্ব বর্তায় জাতীয় নেতাদের ওপরেই। মুসলিম সম্প্রদায় সম্বন্ধে ভ্রান্ত ধারণা ও সৈন্যবাহিনীতে মুসলিমদের "জন-সংখ্যার তুলনায় অধিক উপস্থিতি" সংক্রান্ত ভুল তথ্যের কারণে নেতারা সন্দিগ্ধ ছিলেন। দেশভাগ রুখতে তাঁরা তাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন না।ফেডারেল কাঠামো সম্পন্ন উপযুক্ত সংবিধানের নমুনার অভাব কিন্তু ছিল না। দেশভাগ ও তার পরবর্তী বিভীষিকা এড়ানো অবশ্যই সম্ভব ছিল।

Read more


কুম্ভ মেলা বলুন মহা কুম্ভ বলুন, অমৃত খোঁজা বলুন, পাপ স্খলন বা পুণ্য অর্জন তো হলো, কিন্তু বেশ কিছু প্রশ্ন তো থেকেই গেল। সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর কে দেবে? কেন্দ্রীয় সরকার না যোগী আদিত্যনাথ?

Read more


সেদিন আমি আপিসে যাইনি। বাড়িতে বসে বসে এটা সেটা পড়ছিলাম , দেখছিলাম । কম্পিউটারে নাড়াচাড়া করে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড উথাল পাথাল করে ফেলছিলাম । বাড়িতে বসে বসে আরকি বা করার থাকতে পারে । সেই দিনটা মাসের প্রথম ছিল কিনা মনে পড়ছে না ।

Read more


আন্দোলনও আজ বিক্রি হচ্ছে, চোখের সামনে বিক্রি হচ্ছে আন্দোলনের মুখেরা, আরও একঝাঁক এলিট মুখ নিজের দিকে আলো ফেলার আপ্রাণ চেষ্টায় হাঁসফাঁস করতে করতে, ইঁদুর দৌড়ে জয়ী হতে না পেরে বিপর্যস্ত। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে লিঙ্গ সাম্যের প্রশ্ন নিয়ে নতুন করে ভেবে দেখা বোধহয় সত্যিই খুব জরুরি। বাংলার সর্বোচ্চ কর্পোরেট মিডিয়া আজ শিলমোহর দিচ্ছে আন্দোলনকে, আলোর সেই মুখকে সেরার সেরা ঘোষণা করে। দুর্ভাগ্যের বিষয় আন্দোলনের মূল আশু লক্ষ তিলোত্তমার ন্যায়বিচার এবং দীর্ঘস্থায়ী লিঙ্গ সাম্যের প্রশ্ন যেন এই ইঁদুর দৌড়ের মাঝে পড়ে ক্রমশ আরো বিলীন হওয়ার দিকে।

Read more


সহমনের সম্পাদকমন্ডলী ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার একশো বছর : ফিরে দেখা লেখাটি নিয়ে বিতর্ক চেয়েছিল, সেই কারণেই সুশোভন মুখোপাধ্যায়ের লেখাটির একটি সমালোচনা প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই লেখাটির লেখক ছিলেন দেবজিৎ ভট্টাচার্য। আজ আরও একটি লেখা প্রকাশ করা হলো। এটাই এই বিষয়ের শেষ লেখা। এই লেখার শেষে দেবজিৎ ভট্টাচার্যের লেখাটির সূত্রও থাকলো।

Read more


একশো বছর ধরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ যেমন স্ফীত কলেবর, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি ঠিক ততটাই ক্ষীণ, কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি। প্রয়োজন নির্মোহ বিশ্লেষণ।

Read more


বারুইপুরের চম্পাহাটি নীলমণিকর বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা চরিত্রা দাশগুপ্ত ছাত্রছাত্রীদের মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে বই-খাতা ছিঁড়ে উল্লাস করার প্রসঙ্গে এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিকে তিনি বলেন, "আধুনিকতার এই যুগে শিক্ষার প্রতি যেন শ্রদ্ধাটাই চলে গিয়েছে অনেক পড়ুয়ার। মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের দুনিয়ায় বইয়ের গুরুত্ব কমেছে। বই পড়ে জানার আগে ছাত্রছাত্রীদের একাংশ গুগল সার্চ করে প্রশ্নের উত্তর জানতেই বেশি উৎসাহী। স্বভাবতই বইয়ের প্রতি আগের মতো আগ্রহ থাকছে না।"

Read more


বাড়ির সামনে দাঁড়ানো টোটোটার দিকে ভুরু কুঁচকে তাকালো বিনোদ । প্রতিদিনই এইসময় এখানে দাঁড় করানো থাকে টোটোটা । ইচ্ছে করে , এক লাথি মেরে পাশের পুকুরে ফেলে দিতে । মনে মনে বিড়বিড় করে বিনোদ । সন্তর্পণে নিজের আশপাশটা দেখে নেয় । ঘরের ভেতর থেকে সীমার গলা খাঁকারির আওয়াজ শোনা যায় । বিনোদ চটপট বারান্দায় রাখা ইজিচেয়ারটায় চোখ বুজে শুয়ে পড়ল । চোখ বুজলেও মনের ভেতর কিন্তু টোটো আর টোটোর মালিক শান্তনু ভেসে বেড়ায়।

Read more


মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে বেশ কিছু জায়গায় ছাত্রদের দেখা গেল বইপত্র ছিঁড়ে ফেলতে, কিন্তু কী কারণে ছাত্ররা এই আচরণ করছে, তা কি আমরা কোনও সময়ে ভেবে দেখেছি ? এক ছাত্রের খোলা চিঠি, সেই কথাগুলোকেই আবার সামনে আনলো। ছাত্ররা কি তবে মুক্তি চাইছে, এই পড়াশুনা থেকে ? আসুন ভাবি, ভাবা প্র্যাক্টিস করি।

Read more