পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

আজকে যখন নবারুণকে দেখা হয় তখন যে সমস্ত ছেলেমেয়েরা নবারুণকে নিয়ে কথা বলে তাদের মধ্যে আমার কিঞ্চিৎ সন্দিগ্ধতা কাজ করে, এই যে উত্তর-বিশ্বায়ন নাগরিক আড্ডা, এই যে সিসিডি বা কাপুচিনোর চুমুকে সাহিত্য পড়ার মরাল-বিলাসিতা সেখানে তো চে গেভারা ভিয়েতনাম সবকিছুই টি-শার্ট। এই যুবক বা যুবতীরা খিস্তি-তরঙ্গেও একপ্রকার অজ্ঞাতকে জানার সুযোগ পেয়ে যায়। তারা নবারুণকে বিপন্ন ঘাতক মনে করবে? চুদুরবুদুর শব্দটি নিয়ে যে রসনাবিলাস তা নিয়ে আমি নবারুণকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, নতুন গন্ধনাশক বা নতুন বাথরুম টাইলসের মতো নতুন এ শহরের ভাষা, উদিয়মান মধ্যবিত্ত তারা তো, বাংলা উপন্যাসের দাম কম, সস্তায় বেঙ্গল প্যাকেজে তোমার কাছ থেকে আমোদ পেয়ে যাচ্ছে। এই আমোদ মধ্যবিত্ত অপরাধবোধকে প্রশমিত করার মুদ্রিত ভায়াগ্রা, যার সম্মানমূল্য আছে, তা কি তুমি জানো না নবারুণ? হয়তো নবারুণ জানতও,

Read more


পেগাসাস স্পাইওয়ার, আরোগ্যসেতু, স্বাধীন সংবাদপত্রগুলির অফিসে ইডি-র তল্লাশি, সিনেমাটোগ্রাফি বিল – মতপ্রকাশের তথা নাগরিকের মৌলিক অধিকার খর্বকারী সমস্ত নীতি আসলে আমাদের চোখ ফেরাতে বাধ্য করে অতীতের দিকে। মতপ্রকাশের অধিকারের উপরে এই চূড়ান্ত আক্রমণের সময়ে তাই ফিরে দেখার প্রয়োজন রয়েছে ঔপনিবেশিক কাঠামোকে যার এক উন্নত রুপ আমরা আজ দেখছি প্রাত্যহিক জীবনে। কোম্পানির সময়ে নজরদারির বা বিরোধী স্বরকে স্তব্ধ করার লক্ষ্যে প্রচলিত হওয়া অন্যতম কুখ্যাত আইন হলো ‘দেশীয় সংবাদপত্র আইন’ বা ‘ভার্নাকুলার প্রেস অ্যাক্ট’(১৮৭৮) লিখলেন ঋতম মাজি

Read more


ক্ষমতা থাকলে ক্ষমতার বিরোধিতাও থাকে, বিরোধীরা থাকে। কার্টুন থাকুক ক্ষমতাদের বিরোধিতায়। ব্যঙ্গচিত্র শিল্পী - অমল চক্রবর্তী পরশপাথর জুলাই ২০০৭

Read more


১ বামনদের গ্রামের পাশে একটা মস্ত বড়ো ঝিল ছিল। সেই ঝিলের ওপারেই ছিল খেলার মাঠ। সেই মাঠে খেলতে যেতে ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের খুব কষ্ট হতো। সকালে বা বিকালে হাঁটতে যেতে বূদ্ধ বা বূদ্ধাদের দম বেরিয়ে যেত। ঝিলের গা দিয়ে অনেকটা ঘুরে তবে তারা সেই খেলার মাঠে পৌঁছত। একদিন গ্রামের মোড়ল বললেন, আমরা এই ঝিলের ওপর একটা ব্রিজ বানাব। তোমরা রাজি তো? গ্রামের সবাই এই প্রস্তাব শুনে একদম হইচই করে উঠল।

Read more


“একজন চিত্রসাংবাদিক হিসেবে সব ঘটনা তুমি যেন বা প্রথম সারিতে বসে প্রত্যক্ষ করছ। এটা যেমন এক সম্মান, তেমন দায়িত্বও। যারা সেখানে উপস্থিত নেই, তুমি তাঁদের প্রতিনিধি, তাঁদের চোখ, তাঁদের কান। ছবির যে চরিত্র, তাঁর জায়গায় মানুষ যদি তাঁদের প্রিয়জনকে দেখতে পায়, আমার কাজ সেখানেই শেষ, সেখানেই সফল" আগামী দিনগুলিতেও আপনার ছবি নিয়ে আমাদের আলাপ জারি থাকবে,আমাদের বিবেককে আপনার ক্যামেরা সদাই জাগিয়ে রাখবে,শাসকের ভ্রুকুটিকে থোড়াই কেয়ার দানিশ! লিখলেন দেবলীনা, ছবি এঁকে সহযোগিতা করলেন কৌশিক চক্রবর্তী ।

Read more


হিন্দু জনসংখ্যার ৬৪% মনে করে ' প্রকৃত ' ভারতীয় হতে গেলে ধার্মিক হিন্দু হওয়া বাধ্যতামূলক। প্রত্যেক পাঁচজন মুসলমানের মধ্যে একজন ব্যক্তির ধর্মের ভিত্তিতে লাঞ্ছনা ও অপমানের অভিজ্ঞতা হয়ে চলেছে। এই সেই ভারত যে দেশ ৭৫ বছর ধরে ধর্মনিরপেক্ষতা ও ঐক্যের সাধনা করেছে, আজ সে ধর্মীয় রাষ্ট্র হয়ে উঠতে চাইছে। এবং হয়ে ওঠার পথে অনেকটা সফল। বিশ্লেষণ করেছেন অত্রি ভট্টাচার্য।

Read more


বেশ কিছুদিন ধরে সামাজিক মাধ্যম বাংলাদেশের কিশওয়ার এর অস্ট্রেলিয়ান মাস্টারশেফ -এ পান্তাভাত, আলুভর্তা আর মাছভাজা রান্নার উত্তেজিত পোস্টে উপচে পড়ছে - কেউ কেউ লিখছে নো ফুড লাইক বেঙ্গলি ফুড, কেউ বাঙালি আর বাংলদেশী আলাদা করছে, কেউ বলছে, পান্তাভাতের থেকে অনেক জটিল রন্ধনপ্রণালীর খাবার আছে দুই বাংলায়, আবার কেউ এটিকে প্রায় অ্যান্টি-কাস্ট অ্যান্টি-ক্লাস স্ট্রাগলের মর্যাদা দিয়েছে। সেই নিয়েই লিখলেন মঞ্জিরা সিনহা

Read more


ভোর বেলায় বেশ কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেলো। এখন থেমে গেছে। জাম গাছের মোটা পাতাগুলো এখনো কিছুটা জল ধরে রেখেছে তাদের সর্বাঙ্গে। সজনে পাতাগুলো তুলনায় তাদের ঝাড়া ঝাপটা চেহারা এখনই শুকিয়ে নেবার জন্যে হালকা রোদে গা নাড়া দিয়ে দিয়ে শুকিয়ে উঠছে। এসে গেছে ছাতারে পাখির দল। ভিজে মাটির উপরে ভিজে পাতা উল্টে উল্টে খুঁজছে তারা পোকামাকড়। ডালে ডালে নড়াচড়া করতে শুরু করে দিয়েছে কাঠবিড়ালির দল। একটা বেজি বেরিয়ে এলো বাগানের কোন থেকে, সঙ্গে একটা বাচ্চা। এগিয়ে আস্তে আস্তে একেবারে জানালার কাছে এসে পড়লো। তারপর মুখ তুলে দেখতে পেল মুগ্ধাকে - আর দেখতে পেয়ে নব্বই ডিগ্রি কোণে বেঁকে পালিয়ে গেলো ডানদিকের পাঁচিলের ধারে।

Read more


বৃষ্টি হলে কলকাতা ভেসে যাচ্ছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? সমস্যাই বা কোথায়, কী তার সমাধান? কলকাতা মহানগরীর নিকাশি ব্যবস্থা বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের হাতে রয়েছে। শহরের পুরোনো নিকাশি নালাগুলো ও পাম্প হাউজের বড় অংশ দেখাশোনা করে কলকাতা কর্পোরেশন। নতুন যে সব নালা আছে, তার পরিচর্যা করে বিভিন্ন সংস্থা। কিছু পাম্প দেখাশোনা করে সেচ দপ্তর। আর কিছু পাম্প দেখে জন স্বাস্থ্য দপ্তর। আর কিছু খালের দায়িত্ব রয়েছে কলকাতা পৌরসভার হাতে। এই সম্পূর্ণ ব্যবস্থাটি কখনোই সুস্থভাবে পরিচালনা হচ্ছে না। তিলোত্তমা ভেসে যাওয়ার কারণ ও সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে লিখছেন সুপ্রতিম কর্মকার। স্কেচ এবং ছবি সহযোগিতা করলেন পার্থ দাশগুপ্ত

Read more


৭ বছরের ছোট্ট মেয়ে নিদার জীবন কাটত হেসে খেলে, শিশুসুলভ চপলতায়। অতি স্নেহশীল, ভীতু, অতি সাধারণ বাবার নজর এড়িয়ে নিদা বৃহত্তর পৃথিবীকে জানতে চাইত। কি ছিল সেই বৃহত্তর পৃথিবীতে? ছিল ছোট্ট মেয়ের ছোট্ট চাওয়া - সাইকেল চালাতে পারা …… দু হাত ছেড়ে, পাখির মত ডানা মেলা ভঙ্গীতে। ২০১৯ এর নভেম্বর মাস। বাইরের পৃথিবী তখন বদলে যাচ্ছিল। সাইকেলের গতিতে, পাখির মত দু ডানা প্রসারিত করে ছোট্ট নিদা সামিল হয়ে গেল সেই পৃথিবীতে, মানুষের উৎসবে। নিদার চোখ দিয়ে, নিদাদের চোখ দিয়ে সমকালকে দেখা সামিনা মিশ্রর কলম আর প্রিয়া কুরিয়ানের অলংকরণে “ Nida finds a way” প্রকাশকাল ঃ জুন ২০২১।

Read more


বীরভূমের একটি এনজিও আদিবাসী ছেলেমেয়েদের নিয়ে কাজ করে। এই ছেলেমেয়েরা সরকারী স্কুলে পড়লেও সবকিছু ভাল বুঝে উঠতে পারে না কারণ বাংলা তাদের মাতৃভাষা নয়।এনজিও টি স্কুল সময়ের বাইরে ঐ ছেলেমেয়েদের তাদের নিজেদের আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষাদান করে এবং খাবারও দেয়।এই অতিমারীকালেও ওখানকার শিক্ষকরা গ্রামে ঢুকে বাচ্চাদের ছোট ছোট দল করে কোভিড বিধি মেনে দফায় দফায় ক্লাস করিয়েছেন এমনকি শরীর চর্চাও করিয়েছেন। এটাই তো দুয়ারে শিক্ষা।এর থেকে কি কিছু শেখা যায় না?

Read more


সংসদীয় গণতন্ত্রে ভোটে জেতা জরুরি। কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন জনসমাজে প্রভাব বৃদ্ধি। আর সে জন্য প্রয়োজন সংগঠন। সংগঠন গড়তে চাই লড়াই আন্দোলন এবং প্রয়োজনে সমমনোভাবাপন্ন সংঘঠনের সঙ্গে বিষয়ভিত্তিক জোট বাঁধা। ভারতবর্ষে সংসদীয় গণতন্ত্রের শেকড় অতি গভীরে। মানুষ তার ভোটাধিকারকে এক অতি পবিত্র কর্তব্য বলে মনে করে শুধু নয়, সরকার নির্বাচনে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে যথেষ্ট গর্ববোধও করে। সুতরাং লড়াই সংগ্রামের পাশাপাশি ভোটের লড়াইও ফেলনা নয়। তবে ভোটে সুফল পেতে হলে সারা বছর ধরে লড়াই চালাতে হবে মানুষের স্বার্থে, তাদের দাবিদাওয়ার লড়াইকে সঠিক দিশায় পরিচালিত করে। সফল আন্দোলনের মাধ্যমেই সংগঠনের শক্তিবৃদ্ধি ঘটে, সবপক্ষের সমীহ আদায়ে সক্ষম হয়। ভোট থেকে লড়াই আন্দোলন, সর্বত্রই সংগঠনের ভূমিকা অপরিসীম।

Read more


মোদি সরকার সারা দেশের জন্য “গুজরাট মডেল” চালুর চেষ্টা করেই চলেছে। কিন্তু গুজরাটের বাস্তবতা আর সারা দেশের বাস্তবতা এক নয়। গুজরাটে সম্পদের অসম বন্টন, বাণিজ্যের বাতাবরণ, গণতান্ত্রিক বোধ ইত্যাদির সঙ্গে দেশ হিসেবে ভারতে ঐক্যের চেয়ে বিভেদই বেশি। সারা দেশের কোণে কোণে যেখানে স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদের স্মৃতিচিহ্ন আবৃত, সেখানে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের আঁচ পর্যন্ত লাগেনি সেই গুজরাট রাজ্যে।

Read more


এমনিতেই কোভিড পরিস্থিতিতে বহু মানুষ চাকরি খুইয়েছেন, বহু মানুষ অর্ধেক মাইনেতে কাজ করছেন। এই সব মানুষের জন্য আজকের বাজারের প্রায় প্রতিটি জিনিসের দাম, বিশেষ করে ভোজ্য তেল এবং রান্নার গ্যাসের দাম ক্রমশ হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। সরকার বলছেন সব কিছুর দাম বাড়বে, কারণ বিশ্বের বাজারে এই সব পণ্যের দাম বাড়ছে, বিশেষ করে তেলের বাজার এখন অনিয়ন্ত্রিত। প্রথমেই বলে রাখা দরকার এই যুক্তি একটি ডাহা মিথ্যা। তেলের ব্যবহারের বৃদ্ধি যে অর্থনীতি ও আয়ের সঙ্গে সমানুপাতিক তা বোঝার জন্য অর্থনীতিবিদ হওয়ার প্রয়োজন হয় না। সরকার বলছেন মোটা টাকা দিয়ে তেল আমদানি করতে হচ্ছে কারণ দেশে নাকি তেলের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু বাস্তব চিত্র হল এই যে মোদি জমানায় ভারতে অপরিশোধিত তেলের ব্যবহার কমেছে।

Read more


দোষী সাব্যস্ত হোক কিংবা বিচারাধীন, একজন বন্দির সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া যায় না। লঙ্ঘিত হলে তা রক্ষা করার দায়িত্ব আদালতের। আদালত সে দায়িত্ব পালন করেনি। তাঁকে তিলে তিলে মরতে দিয়েছে। কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। বম্বে হাইকোর্টে শেষ জামিনের আবেদনে রাঁচির বাগাইচা আশ্রমে ফিরে যেতে চেয়েছিলেন আদিবাসী-প্রাণ ফাদার স্ট্যান স্বামী। আদালত তা মঞ্জুর করেনি। তবু, স্ট্যান লিখেছিলেন খাঁচাবন্দি পাখিও গাইতে পারে। তিনি বন্দি শিবিরে সহ-বন্দিদের মানবিক মুখগুলিও এঁকে রেখে গিয়েছেন।

Read more


কবিতার প্রতি ওর অনুরাগ ছিল প্রগাঢ়। নির্মলেন্দু গুণের সমস্ত প্রেমের কবিতা ছিল ওর মুখস্থ; প্রেমিকাদের হৃদয় হরণে এই গুণটি বেশ কাজে লাগাতে পারত ও। ওইগুলোর মধ্যে কিছু কবিতা যে ওর বানানো, তা শফিক না বললেও আমি বুঝতাম।

Read more


“কলেয়ান” বা কল্যাণ-গুরু নামে একজন গ্রাচীন সাঁওতাল জ্ঞানবৃদ্ধকে ডেকে মিশনারি সাহেব তার মুখ থেকে সাঁওতালি পুরাণ-কথা এবং সামাজিক রীতি-নীতির কথা শুনে লিপিবদ্ধ করে নেন। বহু দিন ধরে এই বই ইংরেজিতে বা অশ্য কোনও ভাষায় অনূদিত হয়নি, কিন্তু সাঁওতাল ভাষা শিখে নিয়ে অনেকে এই বই ব্যবহার করে আসছেন। অবশেষে ১৯৪২ সালে বিখ্যাত সাঁওতালি-ভাষাবিদ বডিং-এর করা ইংরেজি অনুবাদ স্তেনকন সাহেবের সম্পাদনায় নরওয়ে-দেশের অস্লো শহর থেকে প্রকাশিত হয়েছে।

Read more


১৮৫৫ সালেই যে সাঁওতাল হুলের সূচনা তা নয়, এর আরও ৭৫ বছর আগে ১৭৮০ সালে সাঁওতাল জননেতা তিলকা মুরমু (যিনি তিলকা মাঞ্জহী নামে পরিচিত)-র নেতৃত্বে শোষকদের বিরুদ্ধে সাঁওতাল গণসংগ্রামের সূচনা হয়। তিনি সর্বপ্রথম সাঁওতাল মুক্তিবাহিনী গঠনের মাধ্যমে পাঁচ বছর ধরে ইংরেজ শাসকদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালান। ১৭৮৪ সালের ১৭ জানুয়ারি তাঁর তিরের আঘাতেই ভাগলপুরের ক্লিভল্যান্ড প্রাণ হারান। ১৭৮৫ সালে তিলকা মাঞ্জহী ধরা পড়েন এবং তাঁর ফাঁসি হয়। পরবর্তী সময়ে ১৮১১ সালে বিভিন্ন সাঁওতাল নেতার নেতৃত্বে দ্বিতীয়বার গণ-আন্দোলন গড়ে তোলা হয়। এরপর ১৮২০ সালে তৃতীয়বার এবং ১৮৩১ সালে চতুর্থবার সাঁওতাল গণসংগ্রাম গড়ে ওঠে।

Read more