পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

এ যেন এক হেরে যাওয়া হরর ছবি।দর্শক আসনে একশো পঁয়ত্রিশ কোটি মানুষ।কেউ আলো জ্বলার অপেক্ষা করেননি।অন্ধকারেই মাথা নিচু করে মেনে নিয়েছেন সবটুকু।কেউ বলেছেন ,স্কুল বন্ধ থাকলে কী করব?কেউ পোস্ট করেছেন,সরকার বেতন দিলে কী করব?কেউবা সামান‍্য বেতন কেটে নেবার আশঙ্কায় মুখ কালো করে আছেন।অথচ তারমাঝেই সরকার তরফে পুজোবোনাসের নির্দেশিকা জারি হয়েছে।তাই এ এক বাধ‍্যবাধকতা।

Read more


আধার কি কোনও পরিচয়পত্র? যদি এই প্রশ্নের উত্তর না পাওয়া যায় তাহলে আধারের প্রয়োজনীয়তা কি ? তাহলে আধারের মধ্যে দিয়ে যে সরকারী অর্থ সাশ্রয় হচ্ছে সেটাও সম্পূর্ণ মিথ্যে। বিভিন্ন সময়ে যে বলা হয় রেশন কার্ডের সঙ্গে বা প্যান কার্ডের সঙ্গে আধার সংযোগ করতে তাহলে তার উদ্দেশ্য কি ? তাহলে কি দুর্নীতি বন্ধ করার নামে আধার নিজেই একটা বড় দুর্নীতি।

Read more


আমরা দুর্নীতিবাজদের মাধ্যমে ঘটা বহু মানুষের জীবিকা ও জীবনের ক্ষতিকে লঘু রসিকতায় মেতে ভুলে গিয়ে তাঁদের যৌনজীবনের কটাক্ষে নিমগ্ন। সেই মীম রসিকতাগুলো আবার সাধারণভাবে নারীবিদ্বেষী। একদিকে বয়স্ক মানুষের যৌনতা নিয়ে তামাশা, অন্যদিকে তাঁর সাথে সম্পর্কিত নারীর লালসা ও তথাকথিত মন্দ চরিত্র নিয়ে কটাক্ষ এই হল মীমগুলোর বিষয়। এই সব মেয়েদের সাজগোজ করা ছবি ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে তাতে নানা অশ্লীল বা ইঙ্গিতপূর্ণ কথা যোগ করে তৈরি এই সব মীম আমাদের মনের গভীরের সংস্কার ও নারীবিদ্বেষকেই সূচিত করে।

Read more


বিরোধীদের মধ্যে এক অলিখিত ঐক্য তৈরি হয়েছে। বিজেপিকে হারাতেই হবে। কোন প্রক্রিয়ায় তা নিয়ে মতানৈক্য থাকলেও। রাজ্যে রাজ্যে জোট হবে নাকি যে যেখানে শক্তিশালী সেখানে তারই দায়িত্বে বিজেপি হারবে--- বিতর্ক চলছে। কিন্তু মিডিয়াও এখন বিজেপি বিরোধী জোটের কথা বলছে বার বার। বিজেপির কাছে এই ঐক্য অনভিপ্রেত। সামান্য ভীতিপ্রদও বটে। ফলে বিজেপির নয়া স্লোগান #জয়শ্রীইডি। যার সাহায্যে এই দুই বিপদকেই তারা মোকাবিলা করতে পারবে বলে ভাবছে। তারা রাজ্যে রাজ্যে অ-বিজেপি সরকারগুলিকে ভেঙে দিতে পারবে, আবার একই সাথে বিরোধী ঐক্যের পরিবেশটিকেও বিষিয়ে দিতে পারবে।

Read more


মিড-ডে মিল ব্যাপারটা সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিগুলো ভীষণই গোলমেলে। আমাদের রাষ্ট্রনেতারা এটাকে একটা ফালতু খরচের বেশি কিছু মনে করেন না। কারণ সহজবোধ্য। ছয় থেকে চোদ্দর বাচ্চারা ভোটার নয়। আঠারোইয় পৌঁছে ভোটার হতে হতে তারা স্কুলে কী খাবার পেয়েছিল না-পেয়েছিল সেসব ভুলে যাবে। (এ তো আর কন্যাশ্রী নয় যে আঠারোয় পা দিতেই হাতে-হাতে নগদ পঁচিশ হাজার এবং প্রতিদানে এক-একটি পরিবারের অন্তত খান চারেক ভোটের নিশ্চয়তা।) আমরা, সমাজের সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষজন মিড-ডে মিলকে দেখি গরীব ছাত্রদের জন্য নিছক একটা দয়ার দান হিসেবেই গণ্য করি।

Read more


কেউ কি জানতে চায় স্কুলে আর ভালো বা যোগ্য শিক্ষক জোটে না কেন? ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালে উপকার হয় কার— ছাত্রের না সমাজের? স্কুল ছেড়ে শিশু কোথায় পালায়, কেন? খাদ্যের অভাবই বা কেন? উত্তর খুঁজেছেন অশোকেন্দু সেনগুপ্ত।

Read more


মহুয়া মৈত্রকে কেন্দ্র করে প্রহসনের রাজনীতিতে বিজেপির একটাই লাভ, তাঁরা একদম নীচের তলায় এই বার্তা পৌছতে সক্ষম হবে, যে আদানির দুর্নীতির থেকেও বড়, মহুয়া মৈত্রর টাকা নিয়ে প্রশ্ন করার দুর্নীতি। তিনি টাকা নিন অথবা না নিন, বিজেপি কিন্তু এই প্রচারটাই করবে, তাঁদের পোষা গোদী মিডিয়া মারফত। তাহলে সামনে কী ? এই মহিলা সাংসদের জন্য কি বন্ধ হতে চলেছে, সংসদের দরজা? মোদী এবং আদানিই কি জিতে যাবেন এই লড়াই, নাকি সত্যিটা প্রকাশ পাবে একদিন?

Read more