পুজো শেষ হয়েছে। কিন্তু পুজো আসলেই, বিশেষ করে বিশ্বকর্মা পুজো আসলেই কেন যে দাদার কথা মনে পড়ে,
কমিউনিষ্ট পার্টি, উদ্বাস্তু কলোনির লড়াই এবং আরো নানান কিছু নিয়ে এই আখ্যান।
পড়শিকে ছুঁতে চাওয়া লালন সাঁইয়ের আর্তি প্রায় দুশো বছর পরেও আমাদের। গায়ে গা লাগিয়ে বাস করা পড়শি বরং আরও দুরের হয়েছে। না-চেনা বেড়েছে বৈ কমেনি। সে আমাদেরই পাপে। তার ফলে বেড়েছে অজ্ঞতা ফলে অবিশ্বাস। তার থেকে জন্ম নিয়েছে বৈরিতা। ধর্মীয় মৌলবাদ আর রাষ্ট্রীয় ফ্যাসিবাদ ছোবল মারছে। প্রতিরোধে প্রতিবাদে পড়শিকে আজ থাকতে হবে আরও বেঁধে বেঁধে। বৈরিতা মুছে ফেলে সহজ সমাজের দিকে পৌঁছনোর এক বিনীত প্রয়াস, ‘সহমন’।
ধর্মের মুখোশ পরে ফ্যাসিবাদ আমাদের ঘাড়ের ওপর চেপে বসছে। খাওয়া পরা কথা বলা— যে কোনও অধিকারই আজ বিপন্ন। তারা ধর্মকে করেছে রাজনীতির হাতিয়ার।